এড দেখে টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট

অ্যাড দেখে টাকা ইনকাম করে কিভাবে বিকাশে পেমেন্ট নিবেন সে সম্পর্কে আজকে আমরা আপনাদেরকে জানাবো। আপনারা অযথা সময় নষ্ট না করে বিভিন্ন ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে এড দেখে আপনারা টাকা ইনকাম করতে পারেন। নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম মেনে চললে অবশ্যই টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

এড দেখে টাকা ইনকাম

অ্যাড দেখে টাকা ইনকাম করে আপনারা খুব সহজে নগদ বা বিকাশে মাধ্যমে টাকা পেমেন্ট নিতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে তেমন কোন কিছু ঝামেলা পোহাতে হবে না। বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে আজকে আমরা আলোচনা করব। চলুন জেনে নেওয়া যাক এড দেখে কিভাবে টাকা ইনকাম করবেন। 

পেজ সূচিপত্রঃ এড দেখে টাকা ইনকাম করে বিকাশে পেমেন্ট

এড দেখে টাকা ইনকাম কিভাবে কাজ করে

বর্তমান যুগে ইন্টারনেটে অনেক মানুষ অনলাইন থেকে আয় করার সহজ উপায় খুঁজে থাকে। এড দেখে টাকা ইনকাম একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। যেখানে বিজ্ঞাপন দেখে বা ভিডিও দেখে আয় করতে পারে। এখানে কাজটি খুবই সহজ। আপনি নির্দিষ্ট অ্যাপ বা ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবেন। সেখানে থাকা বিজ্ঞাপন ছবি বা ভিডিও দেখবেন। প্রতিটি বিজ্ঞাপন দেখার জন্য কিছু টাকা বা পয়েন্ট পাবেন। এই ব্যবসার মূল চালিকাশক্তি হলো বিজ্ঞাপন দাতা কোম্পানি গুলোর মার্কেটিং বাজেট।

তারা তাদের পণ্য বা সার্ভিসের প্রচারের জন্য এসব প্লাটফর্মে বিজ্ঞাপন দেয়। এবং সেই বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে আপনি ইউজার হিসেবে উপকৃত হন। যদিও এই আয়ের পরিমাণ খুব বেশি নয়। তবে নিয়মিত কাজ করলে ধীরে ধীরে ভালো একটা অতিরিক্ত আয় করা সম্ভব। ঘরে বসে অ্যাড দেখে টাকা ইনকাম করা আপনার জন্য অনেক সহজ মাধ্যম হতে পারে। 

এড দেখে টাকা ইনকাম জনপ্রিয় অ্যাপ ও ওয়েবসাইট

অ্যাড দেখে টাকা ইনকাম জনপ্রিয় অ্যাপ ও ওয়েবসাইট সম্পর্কে এখন আপনার সাথে আমি আলোচনা করব। বর্তমানে বেশ কিছু বিশ্বস্ত ও জনপ্রিয় অ্যাপ ও ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলো বিজ্ঞাপন দেখার মাধ্যমে আয় করার সুযোগ করে দেই। এসব প্লাটফর্মের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে Swagbucks, Ysense, Timebucks, Starclicks ইত্যাদি জনপ্রিয় ওয়েব সাইট। প্রতিটি প্লাটফর্মের আলাদা নিয়ম রয়েছে। যেমন কেউ শুধুমাত্র অ্যাড ক্লিক করে আয় করতে পারে। কেউ ভিডিও দেখে বা সার্ভে পূরণ করে আয় করার সুযোগ করে দেই।

এগুলোর মধ্যে Timebucks ও Ysense বাংলাদেশীদের ব্যবহারকারীদের জন্য বেশি উপযোগী। কারণ এগুলো payoneer এর মাধ্যমে পেমেন্ট করে থাকে। Starclicks এর মত কিছু সাইট রয়েছে যারা ক্লিক প্রতি নির্দিষ্ট ডলার দেয়। তবে কিছু ফিচার ব্যবহার করতে প্রিমিয়াম মেম্বারশিপ নিতে হতে পারে। অন্যদিকে SwagbucksওTimebucks এর মতো সাইটে আপনি এড দেখা ছাড়াও ছোট ছোট কাজ করে আয় করতে পারেন।

যদি আপনি প্রতিদিন ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট সময় দেন। তাহলে প্রতি মাসে ১০থেকে ৫০ ডলার পর্যন্ত আয় করা সম্ভব। বিশেষ করে যদি রেফারেল ব্যবহার সুযোগ নেওয়া হয়। আশা করি আপনারা এই অ্যাপ ও ওয়েবসাইট ব্যবহার করে ঘরে বসে নির্দিষ্ট পরিমাণ আয় করার সুযোগ নিতে পারেন।

ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন ও প্রোফাইল সেটআপ

ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন ও প্রোফাইল সেটআপ করা জেনে নিতে পারেন। এর জন্য পুরো আর্টিকেলটি পড়তে হবে। যে কোন ইনকাম করার আগে আপনাকে ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। একটি ইমেইল এড্রেস, পাসওয়ার্ড এবং কিছু ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে একাউন্ট খুলতে হবে। তারপর অনেক সময় আপনাকে একটি ইমেইল ভেরিফিকেশন করতে বলা হয়। সফলভাবে রেজিস্ট্রেশন করার পর আপনি ওয়েবসাইটে ভিতরে ঢুকে দেখতে পারবেন, যে কি কি ধরনের এড উপলব্ধ আছে এবং কিভাবে ইনকাম শুরু করবেন।

প্রোফাইল কমপ্লিট করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ বেশিরভাগ সাইটে আপনার আগ্রহ ও তথ্য অনুযায়ী বিজ্ঞাপন শো করা হয়। কিছু ওয়েবসাইটে যেমন Timebucks বা Ysense প্রোফাইল কমপ্লিট করলে আপনাকে প্রোফাইল তথ্য অনুযায়ী আপনাকে টার্গেটে এড দেখানো হবে। তার মানে আপনি বেশি পেমেন্ট পাওয়া বিজ্ঞাপন দেখতে পারবেন। এতে করে ইনকাম বাড়ানোর সুযোগ আরও বেশি তৈরি হয়। আপনি নিয়ম গুলো আশা করি বুঝতে পারলেন। 

এড দেখে টাকা ইনকাম করার কৌশল

এড দেখে টাকা ইনকাম করার কৌশল জেনে নিব। এড দেখে আয় করতে হলে প্রতিদিন সময় দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেকে ভাবেন যে শুধু ক্লিক করলেই হয়ে যাবে। কিন্তু আসলে নির্দিষ্ট সময় ব্যয় না করলে ভালো আয় করা সম্ভব নয়। প্রতিদিন এক ঘন্টা বা দুই ঘন্টা আপনাকে এ কাজে সময় দিতে হবে। আপনি যদি প্রতিদিন কয়েকটি এড দেখতে পারেন। তার জন্য প্রতিটির জন্য আপনি ছোট পরিমান টাকা পাবেন। ছোট হলেও এ অর্থ ধীরে ধীরে বাড়তে থাকবে এছাড়া আপনি যদি রেফারের লিংক ব্যবহার করে অন্যদের জয়েন করান।

তাহলে তাদের ইনকামের উপর ভিত্তি করে আপনি কমিশন পাবেন। এই প্যাসিভ ইনকাম আপনার মোট ইনকামকে দ্বিগুন বা আরো বেশি বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। আরো ভালো রেজাল্ট পেতে হলে নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করে নিয়মিত কাজ করা যাওয়া উচিত। প্রোফাইল অনুযায়ী যে সব এডের পেমেন্ট বেশি সেগুলো অগ্রাধিকার দেও্যা ভালো। এতে করে আপনি যতো বেশি কাজ করবেন ততো বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আশা করি কৌশল গুলো ভালো করে বুঝতে পেরেছেন।     

টাকা ইনকাম করে পেমেন্ট নেওয়ার পদ্ধতি

টাকা ইনকাম করে পেমেন্ট নেওয়ার পদ্ধতি জেনে নিই। আপনি যখন নির্দিষ্ট পরিমাণ পয়েন্ট বা ডলার আয় করবে। তখন সাইড থেকে পেমেন্ট তোলার সুযোগ পাবেন। সাধারণত প্রতিটি সাইটে একটি মিনিমাম উত্তোলন লিমিট থাকে। এলন.৫ বা ১০ ডলার হলে আপনি উত্তোলনের সুযোগ পেতে পারেন। আপনি যদি সেই পরিমাণ ইনকাম করে ফেলেন তাহলে উইথড্র অপশনে গিয়ে নিজের পেমেন্ট পদ্ধতি সিলেক্ট করে টাকা তুলতে পারবেন। বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে ভালো পেমেন্ট গেটওয়ে হচ্ছে Skrill ও Payoneer।

কারণ আপনি এগুলোর মাধ্যমে সহজে ডলার গ্রহন করতে পারেন এবং পরে সে ডলার অনলাইন এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে বিকাশ বা নগদের রূপান্তর সহজেই করতে পারবেন। পেমেন্ট প্রক্রিয়া সাধারণত ৩ থেকে ৭ কর্ম দিবসের মধ্যে সম্পন্ন হয়। তবে সবসময় নির্ভরযোগ্য পেমেন্ট এর মাধ্যমে ব্যবহার করা উচিত। যাতে আপনার কষ্টের ইনকাম হারিয়ে না যায়। আর আপনি এভাবে দ্রুত আপনার কষ্টের আয় পেমেন্ট পেয়ে যাবেন।

বিকাশে পেমেন্ট নেওয়ার ঊপায়

বিকাশে পেমেন্ট নেওয়ার ঊপায় খুব সহজেই নিতে পারবেন। যেহেতু অধিকাংশ আন্তর্জাতিক সাইট সরাসরি বিকাশে টাকা পাঠায় না। তাই আপনাকে একটি বিকল্প উপায় গ্রহণ করতে হবে। যেমন ডলার এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে এই সুবিধা পেতে পারেন। আপনি Payoneer বা Skrill এ ডলার তুলবেন। তারপর সে ডলার বিক্রি করে বিকাশে টাকা গ্রহণ করবেন। এ কাজে সাহায্য করে কিছু বিশ্বস্ত ডলার এক্সচেঞ্জার। তাদের মাধ্যমে আপনি নিরাপদে লেনদেন সম্পন্ন করতে পারবেন। আপনি এখন ভাবতে পারেন কিভাবে এক্সচেঞ্জার খুঁজে পাবেন।

তাহলে আপনাকে বিশ্বস্ত এক্সেঞ্জার খুঁজতে হলে ফেসবুক এর কিছু বিশ্বস্ত গ্রুপ আছে। যেখানে সক্রিয় এক্সচেঞ্জারদের লিস্ট ও রিভিউ পাওয়া যায়। প্রথমে ছোট অংকে ডলার এক্সচেঞ্জ করে যাচাই করা ভালো। এতে করে যদি টাকা মেরে দায়। তাহলে অল্প উপর দিয়ে যাবে। একবার আপনি কাউকে বিশ্বাস করতে পারলে ভবিষ্যতে নিয়মিত তার মাধ্যমে আপনার বিকাশে টাকা নিতে পারবেন। সবসময় মনোযোগ দিতে হবে যেন প্রতারনার শিকার না হন। আর এতে করে আপনি খুব সহজেই বিকাশ থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। 
এড দেখে টাকা ইনকাম

স্ক্যাম সাইট থেকে সবাই সাবধান

স্ক্যাম সাইট থেকে সবাই সাবধান হতে হলে এই আর্টিকেলটি ভালো করে পড়তে হবে। এই ফিল্ডে স্ক্যাম সাইটের সংখ্যা কম নয়। অনেক সাইট দেখা যায় শুরুতে আপনাকে বিনামূল্যে রেজিস্ট্রেশন করতে বলে। তারপর কিছুদিন কাজ করানোর পর প্রিমিয়াম মেম্বারশিপ কেনার কথা বলে। অনেকে আবার কোন পেমেন্ট না দিয়েই ইউজারদের তথ্য নিয়ে যায় বা অ্যাকাউন্ট ব্লক করে দিতে পারে। এমন স্ক্যাম থেকে বাঁচতে হলে সাইট সম্পর্কে আগে ভালোভাবে রিভিউ পড়া প্রয়োজন।

বিশ্বস্ত সাইটগুলো সাধারণত ট্রান্সপারেন্ট পেমেন্ট হিস্টরি দেখায় এবং ইউজারদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ রাখে। গুগলে সার্চ দিয়ে ইউটিউব দেখে কিংবা ফেসবুক কমিউনিটিতে পোস্ট করে যাচাই না করে কোন সাইটে সময় বা টাকা বিনিয়োগ করা উচিত নয়। কিছু কিছু স্ক্যাম সাইট আপনার তথ্য বিক্রি করে বা এড ক্লিক করে ইনকাম করে অথচ আপনাকে কোন পেমেন্ট দেয় না। এ রকম স্ক্যাম সাইট থেকে নিজেকে দূরে রাখবেন। যাতে করে কষ্ট করে কাজ করে ঠক্তে না হয়।

এড দেখে টাকা ইনকাম বাড়ানোর কৌশল

এড দেখে টাকা ইনকাম বাড়ানোর কৌশল সম্পর্কে জেনে নিব। যদি আপনি এড দেখে আয় বাড়াতে চান তাহলে কিছু স্ট্র্যাটেজি অবলম্বন করা প্রয়োজন। যেমন একই সঙ্গে একাধিক সাইটে কাজ শুরু করা যেতে পারে। আমরা অনেক সময় কি করি একটা কাজ নিয়ে বসে থাকি। এতে তেমন কোন টাকা ইনকাম হয় না। তাই বেশি কাজ করে আপনি প্রতিদিনের এডের সংখ্যা অনেক বেশি পেয়ে যাবেন এবং আপনার ইনকাম এর সুযোগ বাড়বে। এছাড়া রেফারেল মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি নিজের ইনকাম বাড়িয়ে তুলতে পারবেন।

রেফারেল ইনকাম হচ্ছে অন্য কে দিয়ে কাজ করিয়ে নেয়া। যেটাকে প্যাসিভ ইনকাম বলে থাকি। অনেকে প্রিমিয়াম মেম্বারশিপ নিয়ে কাজ করে থাকে। যেটা আপনার প্রতিটি ক্লিক বা ভিডিও দেখার মাধ্যমে আপনার ইনকাম বাড়িয়ে দিতে পারে। যদিও এটি ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে তবে বিশ্বস্ত সাইট হলে প্রিমিয়াম মেম্বারশিপ আপনার আয়ের মাত্রা অনেকগুন বাড়িয়ে দিতে পারে। ধৈর্য ধরে কৌশল ব্যবহার করলে আপনি সহজেই মাসে একটি ভালো অংকের টাকা ইনকাম করে থাকতে পারবেন। 

মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে ইনকাম

মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে ইনকাম করার অনেক সুযোগ রয়েছে। বর্তমানে অনেকের মোবাইল রয়েছে। যাদের মোবাইল অ্যাপ রয়েছে যা মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য কাজকে আরো সহজ করে দিয়েছে। আপনারা আপনার হাতের মোবাইল ব্যবহার করে খুব সহজেই টাকা ইনকাম করতে পারেন। Swagbucks,Timebucks,Inboxdollars এর মত কিছু অ্যাপ আপনি গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন। এই অ্যাপ গুলো ব্যবহার করলে যে কোন জায়গা থেকে খুব সহজেই এড দেখা ও অন্যান্য টাস্ক সম্পন্ন করা যায়।

মোবাইলের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এটি সব সময় হাতে থাকে। তাই অবসর সময়ে বা ট্রাভেল করার সময়ও আপনি কয়েকটি এড দেখে ফেলতে পারেন। যেটা ডেস্কটপে সম্ভব হয় না। মোবাইলের মাধ্যমে ইনকাম করার জন্য দ্রুত ইন্টারনেট সংযোগ ও ব্যাটারি ব্যাকআপ থাকলেই আপনার দৈনিক আয় আরো বাড়তে পারে। তাই আপনি মোবাইল ব্যবহার করে সহজে আয় করতে পারেন। 
এড দেখে টাকা ইনকাম

শেষ কথা

একদিনে বা এক মাসে বড় রকমের আয় সম্ভব না হলেও নিয়মিত সময় দিলে মাস শেষে আপনি দেখতে পাবেন আপনার একটি স্থায়ী আয় তৈরি হয়ে গেছে। এজন্য দরকার ধৈর্য ও সময় । এটি যে কোন বয়সের মানুষ কিছু আয় করতে চাই সেসব ব্যক্তিদের জন্য বিশেষ উপযোগী। তবে এ পথে সফল হতে হলে বাস্তবতা মেনে চলতে হবে। অনেকেই ভেবে বসেন এটি দিয়ে লাখপতি হওয়া যায়। একদম ভুল ধারণা বরং এটিকে আপনি  একটি পার্ট টাইম ইনকাম সোর্স হিসেবে ধরলে।

আপনি নিরাপদে স্থায়ীভাবে এই প্লাটফর্ম থেকে আয় করতে পারবেন। ধৈর্য ধরে কাজ করুন আর বিশ্বস্ত সাইট বেছে নিন এবং সতর্কতার সাথে আপনার ইনকাম তুলে নিন তাহলে সাফল্য আসবে। পরিশেষে বলতে চাই যদি আপনার ইনকাম করার প্রতি কোন ইচ্ছা জেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি এটা করতে পারেন। আর এটা অন্যকে জানানোর জন্য শেয়ার করতে পারেন। যাতে করে তারাও এড দেখে ইনকাম করতে পারে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শেষ কথা বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url